ইসলামের ইতিহাস প্রশ্ন পত্র - সাহাবী আবুজর গেফারী বনাম আন্না হাজারে -

লিখেছেন লিখেছেন ইবনে আহমাদ ০৫ জুন, ২০১৪, ০৪:৪৬:৩৯ বিকাল

প্রশ্নপত্র এভাবেই।আমার বুঝতে সসম্যা হচ্ছে।এটা কি ইসলামের ইতিহাস না অন্য কিছু।অবশ্য আমার জ্ঞানের দৈনতা রয়েছে।একটু বুঝিয়ে বলা যাবে।

সাহাবী আবুজর গেফারী,সাহাবী মুয়াবীয়া,হযরত ওসমান (রাঃ) নাম এসেছে। আমার আপনার ছেলে কি জবাব দিয়েছে। আপনার নিজের উত্তর কেমন হবে।



(নিজে না লিখে স্ক্যান করে দিলাম। প্রশ্ন পত্রের শিরোনাম এবং তিনটি প্রশ্ন।)

বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা কিভাবে চলছে। এই প্রশ্নের উত্তর আমরা প্রতিদিন দেখছি নিয়ন্ত্রিত এবং বংশবদ মিডিয়ায়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এখন আর মানুষ গড়ার জায়গা নয়। বরং মানবিক,মানবতা,মানুষত্য এগুলো সব ডিজিটাল উন্নয়নে নির্বাসিত।নাস্তিকদের তৈরি করা শিক্ষনীতি মাধ্যমে

আছে শুধু নির্মমতা। বাংলাভাষার প্রধান কবি আল মাহমুদ ৯০ এর দশকে লিখেছিলেন -ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হল ডাকতদের গ্রাম।ডিজিটাল বাকশালী সরকারের বামপন্থী শিক্ষামন্ত্রীর যুগে ডাকতদের গ্রাম এখন সন্ত্রাসী,গুম অপহরনকারী আর যৌন ব্যবসার অভয়ারণ্য।

এখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শুধু মাত্র ডাকাত উপহার দিচ্ছে না। বরং একই সাথে - সেরা ডাকাত।নির্মমতার দিক থেকে ভয়ংকর সন্ত্রাসী বের হচ্ছে।

আমাদের চিরায়ত মূল্যবোধের বিপরীত শিকড়হীন বাঙ্গালীপনার নামে নাস্তিক বানাবার কারখানায় পরিণত হয়েছে।

বর্তমান শিক্ষানীতি নিয়ে আর কেউ কথা বলে না। এই শিক্ষানীতির উদ্দেশ্য কী? গত কয়েক বছরের পাবলিক পরীক্ষাগুলোর প্রশ্নপত্র এবং পাশের হার বিবেচনার কেউ নেই।বিএনপি ও জামায়াতের সামগ্রিক ব্যর্থতার মধ্যে এটাও একটা।বামপন্থীর শিক্ষামন্ত্রী যে কাজটি করেছেন - তার ফলাফল এই দুটি দল পাবে আগামীতে। আমার দেশের একটি প্রজন্মকে শেষ করে দেয়া হয়েছে। পরিকল্পিত প্রতিটি স্তরে সেকুলারের নামে সমাজতান্ত্রিক বস্তুবাদী শিক্ষায় শিক্ষিত করা হচ্ছে। কেউ নেই এগুলোর একাডেমিক আলোচনা করার। আমার মনে পড়ে প্রফেসার মনিরুজ্জামান সাহেবের শিক্ষানীতি সম্পর্কে প্রায় ছয় মাস বাকশালীরা প্রচারণা চালায়। তখন জনকন্ঠে নিয়মিত ক্লাস ভিত্তিক পর্যালোচনা করা হয়েছিল। যদিও ঐ শিক্ষানীতি টা অনেকটা সেকুলার ছিল। বাকশালী ইতিহাসবীদ মুনতাসীর মামুন সহ আরো অনেকে এই কাজটি করেছিলেন।

বিএনপি বা জামায়াতের এরকম কোন সংগঠন,ব্যক্তি আছেন কি না জানিনা।এর কারন হয়তো এই যে, এই দুটি দলের নেতৃত্ব কাঠামোটাই এমন। সব কিছু এক জায়গা থেকে হয়ে থাকে।যারা শিক্ষা সাংস্কৃতিতে কাজ করেন এই দুটি দলের জন্য তারা তাদের নিজের প্রয়োজনে করেন। দল থেকে এর জন্য কোন উৎসাহ বা পরবর্তীতে সরকারে আসলে এই লোকগুলোকে কোন প্রকার হাইলাইট করার প্রয়োজন মনে করে না। এক্ষেত্রে বিএনপির দ্বায়টা বেশী। জামায়াত যা করে তার মধ্যে রয়েছে সিন্ডিকেট সমস্যা। বিএনপি নামক দলটির মধ্যে রয়েছে হিনোমন্যতা।বিএনপির নেতৃত্ব না জাতীয়তাবাদী আর না সেকুলার।সাংস্কৃতিক জগতে বিএনপির মানুষগুলো হিজড়া প্রকৃতির। তারা কাউকে যেমন বিশ্বাস করে না তেমন প্রয়োজন ও মনে করে না।

আওয়ামীলীগের জন্য সুবিধার জায়গাটা হল - তারা বাঙ্গালী রাজনীতি করে। আর তাদের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিভিত্তিক জগতটা পরিচালনা করে বামপন্থীরা।

বিএনপি জামায়াত ছাড়া যারা নিজেদেরকে ইসলামের খাটি সেবক মনে করেন তাদের অবস্থা আল্লামা ইকবালে সেই কবিতার মত।

বেকুব মোল্লা মসজিদে একটু সিজদা দেবার অনুমতি পেয়ে মনে করছে এটাই ইসলাম।

(মোল্লা কো মিলা হ্যায় - মসজিদ ম্যে সিজদে কী ইজাজত।নালায়েক্ব .............................. আযাদী।)


আমরা যারা আম পাবলিক তাদের অবস্থা তো ডিজিটাল বাকশাল।কারো কিছু করার নেই। আমার নিজের পয়সায় আমার সন্তানরা নাস্তিক হবে।এটা রুখতে পারবো না।

বিষয়: বিবিধ

২৪৯৩ বার পঠিত, ৩৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

230978
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০৯
শফিউর রহমান লিখেছেন : সাংস্কৃতিক জগতে বিএনপির মানুষগুলো হিজড়া প্রকৃতির। তারা কাউকে যেমন বিশ্বাস করে না তেমন প্রয়োজন ও মনে করে না।

খুবই সত্যি কথা।
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৮
177728
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনি নিজে শুরু করেন। প্রত্যাশা তো আছে। করে ই যাবো। শুরুটা করুন। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
০৫ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
177743
শফিউর রহমান লিখেছেন : কি শুরু করতে হবে?
230980
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:১০
শফিউর রহমান লিখেছেন : আমার নিজের পয়সায় আমার সন্তানরা নাস্তিক হবে।এটা রুখতে পারবো না।

সত্যি এবং অত্যন্ত বেদনাদায়ক কথা।
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৭
177740
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : বেদানাদায়ক তো বটে। আমার আপনার ভুমিকা নিয়ে একটু সচেতন ও পর্যালোচনা হওয়া প্রয়োজন।
230987
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:২০
মুিনর লিখেছেন : প্রবাসের এ ক্ষুদ্র পরিসরে আপনি যেভাবে একটি প্রশ্ন পত্র বের করে পড়ে তার প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবি, জ্ঞানীগুনি ও পন্ডিতগণ সবাই কি নাস্তিক সকলে কি সেকুলারকে সমর্থন করেন? তা নাহলে কেন এ নাস্তিক্যবাদী সেকুলার ভ্রষ্ট ও নিকৃষ্ট শিক্ষানীতি বিরুদ্ধে ডানপন্থী ও ইসলামপ্রিয় বুদ্ধিজীবিগণ কোন শক্ত ভুমিকা নিচ্ছে না? আমাদের এ নষ্ট শিক্ষানীতির কিছু কুফল আমরা এখন পেতে শুরু করেছি। ভবিষ্যতে আমাদের মাতৃভুমিতে ইসলামের কৃষ্টি কালচার থাকবে কি থাকবে না সেটা নির্ভর করবে, এ ভ্রষ্ট শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আমরা কতটুকু ভুমিকা রেখেছি তার উপর।
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
177741
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : একেবারে খাটি কথা বলেছেন। সোসাল মিডিয়াতে আপনার অবস্থান খুবই উজ্জল। আমরা প্রত্যাশা করি সাবার জায়গা থেকে সাবাই কাজ করলে অবশ্য এর পরিবর্তন হবেই।
230990
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:২৮
হতভাগা লিখেছেন : ওসমান (রাঃ) এর তাহলে আরেকটা উপাধী পাওয়া গেল
231000
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৬
আবু সাইফ লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ...

আপনার আবেগ-অনুভূতিকে সমীহ করি
কিন্তু-

রি-অ্যাকটিভ হওয়াটা আমাদের বৈশিষ্ট-

অথচ প্রো-অ্যাকটিভ হওয়াটাই আমাদের আদর্শিক দাবী


ন্যায়পন্থীদের এ দৈন্যতার অবসানে কিছু যোগ্য মানুষের দুঃসাহসী আত্মত্যাগ প্রয়োজন!

কিন্তু দুঃখজনক সত্য এটাই যে,
যোগ্যদের দুঃসাহসের অভাব এবং
দুঃসাহসীদের যোগ্যতা-সংকট

সুতরাং...

রব্বানা... ওয়ায্‌আললানা মিললাদুনকা ওয়ালিয়্যাওঁ ওয়ায্‌আললানা মিললাদুনকা নাসীরা
০৫ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
177744
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : অথচ প্রো-অ্যাকটিভ হওয়াটাই আমাদের আদর্শিক দাবী
একমত। চেষ্টা করা প্রয়োজন। অনেক সময় পারি না। আপনার দোয়া চাই।


231002
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৭
আহমদ মুসা লিখেছেন : তথাকথিত সমাজতন্ত্রী কমিউনিস্ট নাস্তিকরা স্বাভাবিক রাজনীতি করে এদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আরোহণ করা সম্ভব নয় সেটা তারা খুব ভাল করে বুঝতে পেরেছিল। তাই তারা ব্রাহ্মণ্যবাদী রামপন্থী সেমিনাস্তিক সেকিউলার আওয়ামী লীগ এবং লক্ষ্য-উদ্দেশ্যহীন হুজুগে রাজনীতির সুবিধাভোগীদের ফোরাম তথা বিএনপির মধ্যে ঢুকেই এদেশের মানুষের চিন্তা জগৎ থেকে শুরু করে কৃষ্টি কালচার, শিক্ষা দীক্ষা এক কথায় সব কিছু নিয়ন্ত্রণের এক ভয়ানক কৌশল এপ্লাই সফলভাবেই করে যাচ্ছে। দেশের বৃহত্তর জনগোষ্টীর চিন্তা চেতনাকে ধর্মহীন করে অনৈতিকতার বিষ বাষ্প চড়িয়ে ধীরে ধীরে নাস্তিক্যবাদী সমাজ ব্যবস্থায় পর্যবসিত করার চক্রান্ত নিয়োজিত রয়েছে এসব ধূর্ত বামপন্থীরা। বিগত বিএনপি-জামায়াত পরিচালনাধীন চার দলীয় জোট সরকারের আমলেও আমরা দেখতে পেয়েছি শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের যুগান্তকারী উদ্যেগ নিলে বিএনপির ভিতর ঘাপটি মেরে থাকা বামপন্থী বানরের বংশধ্বর কুলাঙ্গারদের সুক্ষ্মু ষড়যন্ত্রের কারণে বারে বারে বাধা প্রাপ্ত হয়ে আলোর মুখ দেখেনি। বিরোধীতা করার জন্য এক্ষেত্রে বিএনপির বাইরে আওয়ামী বলয়ের আশ্রয়ে লালিত পালিত ভারাটিয়া বুদ্ধিবিক্রেতারাতো মিছিলের আগ্রভাগে ছিলই।
বেশ কয়েক মাস আগে আমিও শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে একটি ব্লগ লিখেছিলাম।
শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে লিখিত আমার ব্লগটিতে ভিজিটের আমন্ত্রণ রইল।
০৫ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৭
177745
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনার লিখাটা এখনই পড়বো। আপনার সুন্দর এবং বিশ্লেষণ ধর্মী মন্তব্যের জন্য মোবারকবাদ।
231003
০৫ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সৃজনশিল প্রশ্নের নামে কিছু হাস্যকর ব্যাপার আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। এখন এধরনের দুটি ভিন্ন ঘটনা কে তুলনা করার মত বাড়াবাড়িও করার সাহস পেয়েছে।
আসলে জাতি হিসেবেই আমরা এতই আত্মমর্যাদাবোধহিন হয়ে গিয়েছি যে আমাদের কে নিয়ে কেউ হাসলেও কোন চিন্তা করিনা।
০৫ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৮
177747
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : এধরনের দুটি ভিন্ন ঘটনা কে তুলনা করার মত বাড়াবাড়িও করার সাহস পেয়েছে।
জি ভাই। সাহসটা আমরা বাড়িয়ে দিয়েছি। আপনাকে ধন্যবাদ।
231019
০৫ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১২
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : প্রথমত কথা হচ্ছে আন্না হাজারে একজন চরম সাম্প্রদায়িক মুসলিম বিদ্বেশী তথাকথিত মানবতাবাদী। তার সংঘঠনে ভারতের প্রায় ত্রিশ কোটির কাছাকাছি মুসলিমদের একজনকেও রাখা হয়নি। পক্ষান্তরে বিজেপি এবং রাষ্ট্রীয় সয়ং সেবক সংঘই হচ্ছে আন্ন হাজারের মূল চালিকাশক্তি।
অরবিন্দ কেজরিওয়াল কখনো আন্না হাজারের পৃষ্ট পোষক ছিলেন বলে শুনিনি। বরং প্রকৃত মানবতাবাদী রাজনৈতিক এবং সামাজিক আন্দোলনের রোল মডেল হিসেবে আরবিন্দ কেজরিওয়ালকেই দেখা গেছে।
হাতে গুনা কয়েকজন বামপন্থী নাস্তিকই আজ আমাদের নীতি নির্ধারকের ভূমিকায় আছে। এটা এমনি এমনি হয়নি। বামপন্থীদের দীর্ঘদিনের গবেষণার ফসলই হলো দেশের প্রচলিত হুজুগে রাজনীতির সুযোগ গ্রহণ করেই তাদের মাস্টারপ্ল্যান ও আদর্শ বাস্তবায়নের প্রাথমিক প্রদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এতে অবশ্য তারা যা আশা করেছিল তার চেয়েও বেশী সাফল্য অর্জন করেছে।
প্রশ্নপত্রে যা আজকে দেখতে পাচ্ছেন তা হলো তাদের সফলতারই ইংগিত বহণ করে। সুতরাং এ নিয়ে আপনাদের মত ইসলামওয়ালাদের শুধু আহাজারী করেই গলা শুকাতে হবে। আপনারা বড়জোড় যা করতে পারবেন বা যা করতে চেষ্টা করেছিলেন তার বিরোধীতা বা তাকে অঙ্কু্রেই বিনাশ করে দেয়ার জন্য বামপন্থীদের মাঠে ময়দানে বিরোধীতা করার জন্য শক্তি ব্যয় করতে হবে না। আপনারা নিজেরাই নিজেদের শত্রু। ইসলামপন্থীরা অসংখ্য দলে ও গ্রুফে বিভক্ত হয়ে আছেন। এক দল/গ্রুফ আরেক দলের/গ্রুফের চৌদ্দ গোষ্টী উদ্ধারে নিয়োজিত খেকেই আখেরাতে জান্নাতের ঠিকিট সংগ্রহ করতে ব্যস্ততাতেই সময় ব্যায় করতে থাকবেন শুধু। বামপন্থীদেরকে কয়েকটি কারণে ধন্যবাদ দেয়া যেতে পারে। তার মধ্যে একটি হলো তারা বাহ্যিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যাপারে যতই দলাদলি যতই গ্রুপিং করুক কেন, হালোয়া রুটি ভক্ষণ এবং নিজেদের ভ্রান্ত আদর্শ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে যে কোন অজুহাতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যেতে পারে।
আপনারা ইসলামওয়ালা যা শিক্ষা নেওয়ার পরেও পারেন না।
231051
০৫ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৭
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনারা নিজেরাই নিজেদের শত্রু। ইসলামপন্থীরা অসংখ্য দলে ও গ্রুফে বিভক্ত হয়ে আছেন।
এছাড়াও আরো কয়েকটি বিষয় আছে।
যেমন -
আমারা সব বিষয়ে সবাই সব কিছু হতে চাই।
আমাদের মধ্যে নিরন্তর প্রচেষ্ঠার অভাব।
আমরা আমাদের কাজের মূল্যায়ণ করি না।
আমরা অন্যকে আমার চাইতে উত্তম,ভালো এটা মানতে পারি না।
১০
231397
০৬ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৩
শেখের পোলা লিখেছেন : যে ফলের বীজ আমরা পুঁতেছি সেইফলের গাছইতো জন্মাবে৷ দোষ দেবেন কাকে?
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৯
179107
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : একেবারে সঠিক কথা। ফল তো তাই পাবো।
১১
231604
০৭ জুন ২০১৪ রাত ০১:২১
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কি বলবো। কতটুকু বললে মনের ঝাল মিটবে জানিনা। তবে রক্তক্ষরণ অনেক। স্বাধীনতার অহংকারে অন্ধ বাঙ্গালী জাতির অস্তিত্ব যে বিলীন হয়ে যাচ্ছে সে দিকে খবর নেই। বর্তমান সরকার যেন এ দেশের কেউ নয়। এটিকে বন্ধক দিয়ে দায়ীত্ব শেষ করার এক মহাপরিকল্পনায় নেমেছে। আর এ দলের লোকগুলো কেন জানি বড় অন্ধ।

ধন্যবাদ আপনাকে। বিষয়টি আরও বাড়িয়ে লিখলে দারুণ খূশী হতাম। বিষয়টি দৃস্টিতে আনার জন্য কৃতজ্ঞতা।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
179108
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : জি ভাই আমি আপনাকে পাঠাতে চেয়েছিলাম। আপনার কলম থেকে বিস্তারিত আসলে খুবই ভাল হত।
তাড়াতাড়ি করে লিখতে গিয়ে এমন হয়েছে।
১২
231608
০৭ জুন ২০১৪ রাত ০১:৫২
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : দেশের সকল পরিস্তিতি চিন্তা করলে রাজনৈতিক দলের চাইতে সাধারণ জনগণ বেশি ব্যার্থ কারণ তারা এত জুলুমের শিকার কিন্তু কথা বলে না প্রতিবাদ করেনা ,,ছাত্র যারা তারা সকলে রাজনৈতিক দলের নেতার ছেলে নয় সাধারণ ছেলে ও আছে।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০৪
179112
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : অনেক কাজ করার প্রয়োজন। আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করতে পারলে ইনশাআল্লাহ সমস্যার সমাধান হবেই।
১৩
231621
০৭ জুন ২০১৪ সকাল ০৫:৪৭
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : কবে যে এ জাতি মুক্তিপাবে ?
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০৪
179114
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনি সময় ঠিক করুন। আর সবাইকে নিয়ে কাজে নেমে পড়ুন। দেখবেন ফল আসতে শুরু হয়েছে।
১৪
232071
০৭ জুন ২০১৪ রাত ১০:১৬
পুস্পিতা লিখেছেন : শিক্ষা ব্যবস্থা এখন শুধু রেজাল্ডময়, এখানে জ্ঞানের আর প্রয়োজন নেই। আর নীতি-নৈতিকতা তৈরি তো সরকারী বলতে গেলে দেশের সকল স্তর থেকে তুলে দেয়া হয়েছে।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০৬
179120
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : বাস্তব একটি মন্তব্য করেছেন। আপনাকে মোবারকবাদ।
১৫
232123
০৮ জুন ২০১৪ রাত ১২:০৫
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : শুধু সাংস্কৃতিক অঙ্গনে কেন? আরো অনেক ব্যর্থতায় বিএনপির দায় বেশী।
৯৬তে জামায়াত আওয়ামীলীগের যুগপৎ আন্দোলন, শেষে জামায়াতের এককভাবে ইলেকশন থেকে শুরু করে ২০০৮ মইন/ফকরুর সাজানো নির্বাচনে অনিচ্ছাস্বত্বে নির্বাচনে অংশ গ্রহন দায়ও বড় দল হিসেবে বিএনপি এড়ায় কিভাবে?

৯৬/২০০৮ এর প্রেক্ষাপটটা যদি ভিন্ন কৌশলে সামলে নেয়া যেত তাহলে আজ এ পরিস্হিতির উদ্ভব নাও হতে পারত।
বিএনপি তো ঘোষনা দিয়েই বলেছে তারা - বামের ডানে ও ডানের বামের রাজনীতি করেন, তাই নয় কি? পৌরনিক বাঙ্গালী সংস্কৃতিকে অভ্যস্হ এত বড় এক জনগোষ্টীকে কোনপ্রকার বলপ্রয়োগ ছাড়া মুসলিম সংস্কৃতির সাথে খাপ খাওনোর এর চাইতে উত্তম কোন বিকল্প আছে কি?

একটু বেশী বলে ফেললাম মনে হচ্ছে ? আমি আবার রাজনীতিতে ভীষন কাঁচা। Tongue

ধন্যবাদ আপনার লেখা ভালো লাগল।




০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০৯
179122
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনি রাজনীতিতে কাচা - এটা কে বলছে। খুবই শিক্ষনীয় একটি মন্তব্য করেছেন। কোন মানুষের ই রাজনীতি ছাড়া চলে না।
১৬
232396
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৬
ইয়াফি লিখেছেন : আলীগের আসল এজেন্ডা ধর্মনিরপেক্ষতার লেবেলে নাস্তিক্যবাদ কায়েমে সাঁড়াশি আক্রমণ শুরু হয়ে গেছে! এবার জনগণের ভোট ছাড়া ক্ষমতা দখলে রাখতে পারছে বলে আর রাখঢাক করবেনা। গেলবার কুখ্যাত নাস্তিক রাজিব ওরফে থাবা-বাবাকে আলীগের তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মখা আলমগীর জাতীয় গুরুত্ব দিয়ে তড়িঘড়ি দেখতে গিয়েছিল। আলীগ নেতারা জাতীয় সংসদের ভিতরে বাইরে হুংকার ছেড়েছে! সোনামণি হত্যার প্রতিশোধ নিবে! কুখ্যাত নাস্তিককে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ ঘোষণা করেছে! এখন দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ কোনটা? এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মন-মেজাজ থেকে তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস মুছে দিতে হবে!
১৭
232405
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০০
আমি মুসাফির লিখেছেন : এখন যে ভাবে পাশ করানো হচ্ছে এতে ভাল ছাত্র/ছাত্রীদের সমস্যা হবে কারণ অনেক সময় বলা হয় অমুক ১৯৭২ এ পাশ তখন চেয়ার টেবিল পর্যন্ত পাশ করেছিল এবার ঠিক তাই হতে চলেছে । এটা জাতির জন্য ক্ষতিকর।
১৮
232412
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:১১
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনার এই সুন্দর সমীকরণের সাথে আমি একমত। কি পারবে আর কি পারবে না এটা ঠিক করে বলার সময় এখনো হয়তো আসেনি। তবে সময়ও বেশী নাই। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৯
234909
১৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৩৭
পিন্টু রহমান লিখেছেন : খুবই সত্য বলেছেন । অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২০
237433
২২ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:৪৬
মু. মিজানুর রহমান মিজান (এম. আর. এম.) লিখেছেন : হিজড়া তত্ত্বটি একটু ক্লিয়ার করুণ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File