"মূলত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালীর দাস মনকে খুব নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করে নিয়েছেন। সে অনুযায়ী তিনি বাঙালীর দাস মানসিকতার সুযোগটাই কাজে লাগাচ্ছেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ কে নিয়ে তারা এমন ভাবে চেতনাকে সাজিয়েছেন যে, এখানে আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের কোনও দোষ থাকতে নেই। তারা একেবারে হিন্দু ধর্মের কৃষ্ণের আসন বাগিয়ে নিয়েছেন। কৃষ্ণ যখন যে নারীর সাথেই চাইবেন যৌন কর্ম করবেন। এটাকে কিছুতেই অপরাধ ভাবা যাবে না। বরং যেই নারীকে কৃষ্ণ লুটে খেলেন সে নারী নিজেকে ধন্য মনে করবে। কারণ কৃষ্ণ তাঁর ডেরায় এসেছিল এবং তাঁকে পূজ্য করেই রাখতে হবে।
বাংলাদেশেও আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগ এরকম একটি অবস্থান বাগিয়ে নিয়েছে। এরা যখন যা ইচ্ছে করবেন, আর দাস মানসিকতা সম্পন্ন বাঙ্গালীরা সেটাকে তাদের প্রাপ্য হিসেবে মেনে নিয়ে মাথা নিচু করে পূজা করতে থাকবে। এজন্যই কেন অন্য দলগুলো মাঠে নামতে পারে না, কেন সব দোষ কেষ্ট ব্যাটার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে এগুলো কোনও ধর্তব্য বিষয়ই নয়। গুম, খুন, ব্যাংক লুট এবং অন্যান্য জঘন্য অপকর্মের জন্য বরং ভিকটিমদের গর্বিত হওয়া উচিৎ যে লীগ তাদের ডেরায় এসেছিল। এটা তাদের সাত কপালের ভাগ্য। এজন্যই বলেছিলাম- যদি ডাইনীটা হবে সৎ, তবে ষোলকোটি বাঙ্গালীই অসৎ। তা না হলে এতো অপকর্ম করছে কারা? "