শিক্ষক ও অভিভাবকদের প্রাণান্তকর প্রচেষ্টার পরও বাঁচানো গেল না কুমিল্লা ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র আসিফ আহমেদকে।
তাকে বাঁচাতে হেলিকপ্টারে করে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। লাইফ সাপোর্টে থাকার পর বুধবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। আসিফ জেলার বুড়িচং উপজেলার পীর যাত্রাপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী জামাল হোসেনের ছেলে।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার সকালে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকায় রাস্তা অতিক্রম করার সময় স্থানীয় ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের একটি বাসের ধাক্কায় সে মারাত্মকভাবে আহত হয়। তাকে প্রথমে কুমিল্লা সেনানিবাসের সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারযোগে বিকেল ৩টার দিকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে লাইফ সাপোর্টে থাকার পর বুধবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
রাতে ময়নামতি হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান জানান, ওই শিক্ষার্থী মারা যাওয়ার খবর শুনেছি। তবে নিহতের পরিবার কিংবা কলেজের পক্ষ থেকে এখনও অভিযোগ করা হয়নি। অভিযোগ পেলে গাড়ির মালিক এবং চালকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন