তিনি আইএসে যোগ দেওয়ার আগে একজন সঙ্গীতশিল্পী ছিলেন। এরপর আইএসে যোগ দিয়ে হয়ে ওঠেন সন্ত্রাসী।
এবার মার্কিন ড্রোন হামলায় তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
দুই সন্তানের মা ৫০ বছর বয়সী জোন্স ছিলেন একজন পাংক রক শিল্পী।
জুন মাসে আইএস সদস্যদের সঙ্গে তিনি ইরাক-সিরিয়া সীমান্তে অবস্থান করছিলেন। সে সময় মার্কিন ড্রোন হামলায় তিনি নিহত হন। তার মৃত্যুর খবর মার্কিন কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি ব্রিটিশদের জানিয়েছে।
জোন্সের স্বামী ২০১৫ সালে পৃথক এক বিমান হামলায় নিহত হন। জেন্সের ১২ বছরের ছেলেও বিমান হামলায় মারা গেছে বলে জানা যায়।
সঙ্গীত শিল্পী থেকে আইএস সদস্যদের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর তার ব্রেন ওয়াশ করে ফেলে আইএস। এরপর তিনি হয়ে ওঠেন বিশ্বের অন্যতম সন্ত্রাসী।
ব্রিটেনে জন্মগ্রহণকারী এই মোস্ট ওয়ান্টেড নারী সন্ত্রাসীকে বলা হয়ে থাকে ‘সাদা বিধবা’। অসংখ্য মানুষের প্রাণহানীর জন্য তিনি দায়ী বলে জানা যায়।
সন্ত্রাসী অভিযান, আত্মঘাতী হামলা ও গাড়ি বোমা হামলায় চার শতাধিক মানুষকে হত্যার পরিকল্পনাকারী ‘সাদা বিধবা’।
অভিযোগ রয়েছে, কিশোরী ও নারীদের আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী বানানোর জন্য একটি বিশেষ প্রকল্পও চালু রেখেছেন স্যালি। হামলাকারীর পরিবারকে তিনি অর্থ প্রদান করে এ ধরনের নারী সন্ত্রাসী জোগাড় করেন।
সূত্র- ফক্স নিউজ।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন