দুটি সশস্ত্র ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর সঙ্গে আজ মঙ্গলবার অস্ত্রবিরতি চুক্তি করতে যাচ্ছে মিয়ানমার। দেশটির সরকার এ চুক্তিকে শান্তি প্রক্রিয়ার জন্য বড় অর্জন বলে মনে করলেও অনেকে এটিকে পরাজয় হিসেবে আখ্যায়িত করে সমালোচনা করছে।
রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নির্মূল অভিযানের মুখে সাত লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
এ ছাড়া দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে স্বাধিকারের জন্য দুই ডজন নৃতাত্তিক গোষ্ঠী সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
২০১৬ সালে ক্ষমতায় আসার সময় মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি শান্তি প্রতিষ্ঠাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেন। কিন্তু তার চেষ্টায় কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি।
রাজধানী নেপিদোতে নিউ মন স্টেট পার্টি (এনএমএসপি) ও লাহু ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের (এলডিইউ) সঙ্গে চুক্তি সই হলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকার একটি প্রতীকী বিজয় ঘোষণা করতে পারবে।
সু চির ক্ষমতায় আসার আগে চুক্তি সই করা আরও আটটি সশস্ত্র সংগঠনের নেতারাও মঙ্গলবার উপস্থিত থাকবেন।
এলডিইউ প্রধান কে কুন স্টার বলেন, আমরা অং সাং সু চির ওপর আস্থা রেখেছি। কিন্তু সামনে কী ঘটতে যাচ্ছে, তা পর্যবেক্ষণ করছি আমরা। কারণ সরকার ও সামরিক বাহিনী ঐক্যবদ্ধ নয়।
শীর্ষ নিউজ
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন