জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি দল। তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় এফডিসির পার্শ্ববর্তী একটি এলাকায় নিজস্ব স্টুডিও থেকে রাত দেড়টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
তেঁজগাও থানায় সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী শফিক তুহিনের দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মামলার নম্বর ১৪ এবং এই মামলায় আসিফ ছাড়াও আরো ৪/৫ জন অজ্ঞাত আসামি রয়েছে।
মামলার এজহারে শফিক তুহিনের অভিযোগ, `গেলো ১ জুন রাতে চ্যানেল ২৪-এর সার্চ লাইট নামের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন, আসিফ আকবর তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর সংগীতকর্ম এবং অন্যান্য গীতিকার, সুরকার ও শিল্পীদের ৬১৭ টি সবার অজান্তে বিক্রি করেছে। এগুলো অসাধুভাবে ও প্রতারণায় মাধ্যমে এগুলো বিক্রি করে তিনি বিপুল অর্থ উপার্জন করেছেন। যেখানে আসিফ জালিয়াতি করে সবার স্বাক্ষর দিয়েছেন।
এঘটনা জানার পর শফিক তুহিন ওই দিন দিবাগত রাতে ফেইবুকে তার অ্যাকাউন্ট থেকে অনুমোদন ছাড়া গান বিক্রির বিষয়টি নিয়ে স্ট্যাটাস দেন। তার ওই স্ট্যাটাসের নিচে আসিফ আকবর নিজের একটি অ্যাকাউন্ট থেকে অশালীন মন্তব্য ও হুমকি দেন ।
পরের দিন রাত ৯টা ৫৯ মিনিটে আসিফ আকবর তাঁর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে লাইভে আসেন। ৫৪ মিনিট ৩৪ সেকেন্ড লাইভ ভিডিওর ২২ মিনিট থেকে তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননাকর, অশালীন ও মিথ্যা-বানোয়াট বক্তব্য দেন। ভিডিওতে আসিফ আকবর তাকে (শফিক তুহিন) শায়েস্তা করবেন এ কথা বলার পাশাপাশি ভক্তদের উদ্দেশে বলেন, তাকে যেখানেই পাবেন সেখানেই প্রতিহত করবেন। এই নির্দেশনা পেয়ে আসিফ আকবরের ভক্তরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে হত্যার হুমকে দেয়। আসিফ আকবরের এই বক্তব্য লাখ লাখ মানুষ দেখেছে। তিনি উসকানি দিয়েছেন। এতে তার (শফিক তুহিন) মানহানি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
আসিফ সে সময় সংগীতশিল্পী প্রিতম ও গীতিকার রবিউল ইসলাম জীবনকে নিয়ে নানা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। তাদেরকে বয়কট করার
পাঠক মন্তব্য
I do not believe this news portal. However , police has no right to arrest him . It could be a civil case . It shows the nature of a Police-State.
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন