প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে ঢাকা ছাড়ছেন প্রায় এক কোটি মানুষ। কয়েকদিনের জন্য অচেনা রুপে দেখা যাবে প্রিয় শহর ঢাকাকে। থাকবে না যানজট। কমবে নাগরিক কোলাহল। ফাঁকা ঢাকায় স্বস্তির আবহ বইলেও আশঙ্কা রয়েছে চুরি কিংবা ছিনতাই এর মত অপরাধ প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, ঈদের আগে ও পরে ফাঁকা ঢাকাকে ঘিরে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন তারা। শুধু নগরীর মূল সড়কেই নয় আবাসিক এলাকা জুড়েও থাকবে কড়া নজরদারি।
রাজধানীর অভিজাত এলাকা নিকেতন সোসাইটির চেকপেষ্টের দৃশ্য বলে দিচ্ছে আসন্ন ঈদকে ঘিরে ফাঁকা ঢাকার নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয়ে উঠছেন আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর পাশাপাশি সোসাইটির নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মীরা। একইভাবে তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে রাজধানীর অন্যান্য আবাসিক এলাকাগুলোতেও।
সোসাইটি কর্তৃপক্ষ বলেন, 'ঈদের ১০ দিন আগে এবং পরে আমরা পুরো সোসাইটিতে টহল দিয়ে থাকি।'
ভাড়াটিয়ার তালা দেয়া বাসার নিরাপত্তা রক্ষায় সজাগ দৃষ্টি রাখার কথা বলছেন বাড়ির মালিকরাও।
এতকিছুর পরও আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না নগরবাসীর।
পুলিশ বলছে, ফাঁকা ঢাকার নিরাপত্তায় কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন তারা।
তেজগাঁও জোনের ডিসি বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, 'টহলের ক্ষেত্রে আমাদের পেট্রোল টিম যেটি সেটি আমরা বাড়িয়ে দিয়েছি।'
যে কোন সমস্যায় স্থানীয় থানায় অবহিত করার পাশাপাশি ট্রিপল নাইনে কল করতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পুলিশ
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন